#ব্রণ দূরকরার ফেসপ্যাক।
# ব্রণ কী?ব্রণ কেন হয়?
#ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়।
# ব্রণ সারাতে কি মেডিসিন ব্যবহার করে?
সাধারণত বয়ঃসন্ধিকাল বড় সমস্যা হল ব্রণ বা পিম্পল।ব্রণ আমাদের জীবন অতিষ্ঠ করে দেয়। আমাদের সুন্দর চেহারাটাতে লাগিয়ে দেয় তার কুৎসিত দাগ। টিনেজ বয়সে কিছু হরমোনের পরিবর্তনের জন্য বা স্কিনে ময়লা জমে ব্রণের রুপ নেয়। ব্রণ নিয়ে অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন যেমন- ব্রণ কী, ব্রণ কেনো হয়,কিভাবে ব্রণ দূর করতে পারি?... আসুন জেনেনেই ব্রণের প্রতিকার কিভাবে করবেন।
#ব্রণ কী? ব্রণ কেনো হয়?--
বয়ঃসন্ধিকালে পা দিতে না দিতেই যে জিসনটা আমাদের অতিষ্ঠ করেতোলে তা হলো ব্রণ। ১৩- থেকে শুরু হয় ব্রনের সমস্যা। যাদের স্কিন অতিরিক্ত তৈলাক্ত , তাদের ব্রণের সমস্যা বেশি হয়। কারণ অতিরিক্ত তেল বের হওয়ার কারণে মুখের লোমকূপ বন্ধ হয়েযায় , আর দূষিত পদার্থ বার হতে পারেনা ফলে তা লোমকূপ জমা হতে থাকে একটা সময় গুটি হয়ে আপনার স্কিনে মুখবের করে যা আমারা ব্রণ বলি।
ব্রণ চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট করেদেয়। এলাজি থেকেও ব্রণ হতেপারে। ব্রণ হলে একটা একটা অস্বস্তি কাজ করে সবসময় । বাইরে যেতে পারিনা। বিশ্রী দেখতে লাগে। জীবন অতিষ্ঠ করে তোলে। মনে রাখবেন ব্রণে কখনো আংগুল বা নখ লাগাবেন না। ই থিনক এ থাকা জীবাণু স্কিনে আটকে ব্রণ থেকে ঘা হতে পারে। কুরআনে কখনো চুল কাবেন না প্রয়োজনে ব্রণ স্টিক ব্যবহার করুন। তবে মনের চুলকাচুলকি না করাই ভালো। যত দ্রুত সম্ভব স্কিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন। সব সময় সতর্ক থাকবেন যেন সবসময় স্কিন পরিষ্কার থাকে। পরিষ্কার স্কিনে কখনোই ব্রণ জন্ম নেয় না খারাপ মানের কোন প্রোডাক্ট ব্যবহার করবেন না। মুখ সবথেকে স্পর্শকাতর' অংশগুলোর মধ্যে একটি, তাই স্কিনের সঠিক পরিচর্যার দরকার। স্কিনের সমস্যা দূর করার জন্য সবসময় বেশি বেশি পানি পান করা প্রয়োজন। বেশি পানি পান করলে স্কিনের ফুসকুড়ি, ব্রণ কোনো কিছুই হবেনা।
এছারাও বিভিন্ন কারণে ব্রণের আবির্ভাব হয় আসুন কারণ গুলো জেনেনেই -
১. অতিরিক্ত মানসিক চাপ / টেনশন ঃ ব্রণের অন্যতম কারণ হলো অতিরিক্ত টেনশন । আপনারা যাবাই অতিরিক্ত টেনশন করেন খেয়াল করবেন আপনার স্কিন এ বিভিন্ন সমস্যা দেখাদিবে।
২. রাতে ঘুম না হওয়াঃ অতিরিক্ত মানসিক চাপ এর ফলে আপনার টিকমতো ঘুমনা হলে ব্রণ হতেপারে। ব্রণ ছারাও বলি রেখা,বয়সের ছাপ, চোখের নিচে কালি পরা ইত্যাদি বিভিন্ন সমস্যা দেখাদিবে।
৩. তৈলাক্ত স্কিন ঃ যাদের তৈলাক্ত স্কিন ব্রণ তাদের থাকবে মাস্টবি। এর জন্য আপনার করণিয় সবসময় স্কিন পরিষ্কার রাখা।
৪.হরমোনঃ কিছু হরমোন জনিত কারণেও ব্রণ হয়ে থাকে।বয়ঃসন্ধিকালে বা তার পরে হরমোনের তারতম্যতার জন্য ব্রণ হয়।
৫. অতিরিক্ত বা কমদামী কসমেটিকস ব্যবহারঃ আনেকে টাকা বাচাতে কমদামী পণ্য কিনি কিন্তুু এটার ফল হতে পারে ভয়ানক।তাই সবসময় উচিত ভালোমানের পণ্য ব্যবহার করা।
৬.এছারাও অতিরিক্ত পরিবেশ দূষণ যা স্কিন এর বড় সমস্যার কারণ।
# ব্রণ সারানোর ঘরোয়া উপায়ঃ
১. গ্রিনটি ঃ গ্রিনটি ব্রণের জন্য দারুণ কাজকরে। গ্রিনটি পানকরে টি ব্যাগটি ফেলে না দিয়ে তা রেখেদিন। পুরোপুরি কুল করে টি ব্যাগের পাতি আপনার সারা মুখে লাগিয়ে নিন। এতে যেমন ব্রণ চলেযাবে, তেমনি পেয়েযাবেন চকচকে স্কিন। আবার আপনি সরাসরি টিব্যাগটি ব্রণের লাগিয়ে রাখতে পারেন এতেও কাজ হবে।
২. অ্যাসপিরিন ঃ অ্যাসপিরিন শুধু ঔষধ ই নয় এটা ব্রণের জন্য খুবই কাযকরি। ২-৩ টা অ্যাসপিরিন গুরাকরে তাতে পানি দিয়ে দই এর মতে পেস্ট করে রাতে ঘুমানোর আগে লাগিয়ে ঘুমিয়ে যান। যদি সেনসিটিভ স্কিন হয় তবে তা লাগিয়ে মিনিট ৫ রাখুন আর হালকা কুসুম গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন ব্রণ চলেযাবে।
৩.রসুনঃ কয়েক টুকরা রসুন কেটে শুধু ব্রণের উপরে লাগিয়ে রাখুন ৫ মিনিট। এক বার ব্যবহারেই ব্রণ সেরেজাবে। রসুন নিলে হালকা জালা করবে স্কিন সারা মুখে নেওয়া যাবেনা শুধু মাএ ব্রনের উপরে একফোঁটা রস দিতে হবে।
৪. লেবুর রস ও দারুচিনি ঃ লেবুর রসের সাথে দারুচিনি গুরা এড করে লাগাতে পারেন এটা দারুন কাজ করে।
৫. টুথপেস্ট ঃ ফেসপ্যাক এর মতো এটা ব্যবহার করতে পারেন। ব্রণের সমস্যা দূর করে স্কিন ব্রাইট করবে।টুথপেস্ট এর সাথে কয়েক ফোটা লেবুর রস দিতে পারেন।
৬.শসাঃ ব্রণ হলে রেগুলার শসা জুস করে মুখে লাগাতে পারেন এতো এমনকিছু উপাদান আছে যা তারাতরি ব্রণ দূর করে ও ব্রাইট স্কিন এনেদিবে।
৭.আলুঃ আলু পেস্ট করে গোসোলের আগে ২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফলুন ৩ দিতে ফলাফল। মুখ পরিষ্কার ও ব্রাইট তো করবেই সাথে ব্রণের কোনো সমস্যাই আর হবেনা।ইনশাল্লাহ 💓






0 Comments
do not share any link.
Emoji